হিল ভয়েস, ২২ ডিসেম্বর ২০২২, বিশেষ প্রতিবেদক: গত ২০ ডিসেম্বর ২০২২ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছে যেখানে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির যথাযথ, দ্রুত এবং পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের জন্য জরুরি আহ্বান জানানো হয়েছে।
চিঠিটি বিশ্বের ৪২টি দেশের ৫৪টি সংস্থার প্রতিনিধি এবং ১৮৭ জন ব্যক্তির দ্বারা স্বাক্ষরিত হয়েছে এবং ইন্ডিজেনাস পিপলস রাইটস ইন্টারন্যাশনালের নির্বাহী পরিচালক ও আদিবাসী ইস্যু বিষয়ক জাতিসংঘের স্থায়ী ফোরামের (ইউএনপিএফআইআই) সাবেক বিশেষজ্ঞ সদস্য জোয়ান কার্লিং এটি প্রচার করেন।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে চিঠিতে বলা হয়েছে যে, আমরা, নিম্নস্বাক্ষরিত সংস্থা ও ব্যক্তিবর্গের প্রতিনিধিরা, আপনার সরকার কর্তৃক স্বাক্ষরিত “পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি” নামে পরিচিত ঐতিহাসিক চুক্তির জন্য আপনার সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই। পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার একটি রাজনৈতিক ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের লক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী জুম্ম জনগণের রাজনৈতিক দল পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সাথে, ২ ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি সাক্ষরিত হয়।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, “এটি অত্যন্ত প্রশংসনীয় যে, আপনার সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি স্বাক্ষরের পর চুক্তির অনেক দিক বাস্তবায়ন করেছে। তবে, জাতিসংঘের সংস্থা এবং স্বাধীন শিক্ষাবিদ ও গবেষকদের দ্বারা গৃহীত গবেষণা এবং অধ্যয়ন অনুসারে, চুক্তির মূল উপাদানগুলি অবাস্তবায়িত অবস্থায় রয়ে গেছে।
এগুলি নিম্নরূপ: ১) পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপজাতীয় এলাকা মর্যাদার বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণ; ২) স্ব-শাসিত সরকার; ৩) বেসামরিকীকরণ; ৪) ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি; ৫) প্রত্যাগত শরণার্থীদের পুনর্বাসন এবং আভ্যন্তরীণ শরণার্থীদের পুনর্বাসন; ৬) চুক্তি অনুযায়ী আইন সংশোধন; ৭) পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরে বহিরাগত বাঙালি সেটেলারদের সম্মানজনক পুনর্বাসন।”
এতে আরও বলা হয়েছে যে “এটি নিঃসন্দেহে উৎসাহজনক যে, ২০০৯ সালে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর, আপনার সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নের বিষয়ে ২০১১ সালে আদিবাসী ইস্যু বিষয়ক জাতিসংঘের স্থায়ী ফোরামের ১০ম অধিবেশনের সুপারিশগুলি সহ ২০০৯, ২০১৩ এবং ২০১৮ সালে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের পরপর সার্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনাগুলির পুনরাবৃত্তির সুপারিশগুলি গ্রহণ করেছে। এটাও প্রশংসনীয় যে, আপনার সরকার জাতিসংঘের আদিবাসী জাতিগোষ্ঠীর অধিকার বিষয়ক ঘোষণাপত্র (ইউএনড্রিপ) বাস্তবায়ন করার এবং ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় আইএলও কনভেনশন নং ১৬৯ অনুসমর্থন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
আমরা বিশ্বাস করি যে, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে দীর্ঘ দিনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ও সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের অবসান ঘটাতে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার রাজনৈতিক ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের একটি ঐতিহাসিক সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের শান্তি ও উন্নয়ন আমাদের অভিন্ন আকাঙ্খা যা সমগ্র দেশ ও বিশ্বের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।”
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে চিঠিতে বলা হয়েছে, “আপনার নেতৃত্বে, আমরা আপনাকে এবং আপনার সরকারের কাছে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি তথা ইউএনড্রিপ বাস্তবায়নের জন্য অবিলম্বে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করার জন্য আন্তরিকভাবে আহ্বান করছি, যা পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতীয় নেতৃত্ব সংরক্ষণ এবং শক্তিশালী করবে:
- সাধারণ প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা, পুলিশ, ভূমি ও ভূমি ব্যবস্থাপনা, বন ও পরিবেশ, পর্যটন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নসহ রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ক্ষমতা ও কার্যাবলী পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ এবং তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের কাছে হস্তান্তর করা।
- নির্বাচন বিধিমালা ও ভোটার তালিকা বিধিমালা প্রণয়ন, পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থায়ী বাসিন্দাদের নিয়ে ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং তদনুযায়ী তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা।
- কার্যত সামরিক শাসন ‘অপারেশন উত্তরন’ সহ সকল অস্থায়ী ক্যাম্প প্রত্যাহার করা।
- ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি করতে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি কমিশনের বিধিমালা প্রণয়ন করা এবং বেদখলকৃত ভূমিসমূহ প্রকৃত জুম্ম মালিকদের নিকট ফেরত প্রদান করা।
- অস্থানীয় ও অ-উপজাতীয় ব্যক্তিদের নিকট প্রদত্ত ভুমি ইজারা বাতিল করা।
- ভারত-প্রত্যাগত জুম্ম শরণার্থী এবং আভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু জুম্ম পরিবারগুলির বেদখলকৃত জমি ফেরত দেওয়ার পরে তাদের জমিতে পুনর্বাসন করা।
- পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল চাকরিতে উপজাতীয় প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দিয়ে স্থায়ী বাসিন্দাদের নিয়োগ করা।
- পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির সাথে সামঞ্জস্য রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য প্রযোজ্য অন্যান্য সমস্ত আইন সংশোধন করা, যার মধ্যে রয়েছে ১৮৬১ সালের পুলিশ আইন, ১৯২৭ সালের বন আইন এবং ১৯০০ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রবিধান আইন।
- বাঙালি সেটেলারদের পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরে সম্মানজনক পুনর্বাসন করা।”
সংস্থাসমূহ (কিছু সংস্থা তাদের বিবরণ প্রকাশ করা থেকে বিরত ররেছে):
১. ৪র্থ ওয়ার্ল্ড সেন্টার ফর দ্য স্টাডি অফ ইনডিজেনাস লাস অ্যান্ড পলিটিক্স, ইউনিভার্সিটি অফ কলোরাডো এট ডেনভার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ২. এবরিজিনাল মেইলস হিলিং সেন্টার স্ট্রং স্পিরিট স্ট্রং ফ্যামিলি স্টং কালচার ইনস., অস্ট্রেলিয়া, ৩. অ্যাকশন বাটোয়া পোর লে ডেভেলপমেন্ট ইন্টিগ্রাল এবং ইটি আই’এসিস্ট্যান্স অক্স ভালনারেবল্স (বিএবিডিআইএভি), বুরুন্ডি, ৪. অ্যাকশন ফর ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন, কম্বোডিয়া, ৫. আদিবাসী একতা পরিষদ, ভারত, ৬. বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ, বাংলাদেশ, ৭. বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্র অ্যাকশন ফোরাম, বাংলাদেশ, ৮. বাংলাদেশ আদিবাসী নারী নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ, ৯ বাংলাদেশ আদিবাসী যুব নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ, ১০. বারিসান পেমুদা আদাত নুসান্তরা (বিপিএএন), ইন্দোনেশিয়া, ১১. বোথ এন্ডস, নেদারল্যান্ডস, ১২. কম্বোডিয়া আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী সংস্থা, কম্বোডিয়া ১৩. কম্বোডিয়ান আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী জোট, কম্বোডিয়া, ১৪. সেন্টার ফর ওরাং আসলি কনসার্স (সিওএসি), মালয়েশিয়া, ১৫. সেন্ট্রাল মিজোরাম চাকমা স্টুডেন্টস ইউনিয়ন, ভারত, ১৬. পার্বত্য চট্টগ্রাম আমেরিকান জুম্ম পিপলস অ্যাসোসিয়েশন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ১৭. সিএইচটি আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী কাউন্সিল অফ কানাডা, ১৮. কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (সিডিএ), বাংলাদেশ, ১৯. কমিউনিটি লিগ্যাল এডুকেশন সেন্টার, কম্বোডিয়া, ২০. কমিউনিটি ট্রান্সলেশন অর্গানাইজেশনথ [সিটিও], কম্বোডিয়া, ২১. কনসালটোরিয়া টেকনিকা কমুনিটেরিয়া, এসি, মেক্সিকো, ২২. কর্ডিলেরা পিপলস অ্যালায়েন্স, ফিলিপাইনস, ২৩. কালচারাল সারভাইভাল, ইউনাইটেড স্টেটস, ২৪. সাইকা, ইন্ডিয়া, ২৫. ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভস, ইউনাইটেড কিংডম, ২৬. ঢাকা ইউনিভার্সিটি জুম লিটারেচার অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি, বাংলাদেশ, ২৭. ধেওয়া ডেভেলপমেন্ট ফর হেলথ এডুকেশন ওয়ার্ক অ্যাওয়ারনেস ওয়েলফেয়ার সোসাইটি চকওয়াল পাকিস্তান, পাকিস্তান, ২৮. ডায়ালোগো এবং মুভিমিবটো, এ.সি.মেক্সিকো মি, মেক্সিকো, ২৯. ইউরোপিয়ান জুম্ম আদিবাসী কাউন্সিল অফ ফ্রান্স, ফ্রান্স, ৩০. ফোকাস ড্রয়েটস এট অ্যাক্সেস ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব দ্যা কঙ্গো, ৩১. গ্লোবাল ইনডিজেনাস নেটওয়ার্ক, নিউজিল্যান্ড, ৩২. ইন্ডিয়ান কনফেডারেশন অফ ইনডিজেনাস অ্যান্ড ট্রাইবাল পিপলস, উত্তর পূর্ব ভারত, ৩৩. ইন্ডিজিনাস পিপলস হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডারস নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ, ৩৪. ইন্ডিজেনাস পিপলস নিউজ বাংলাদেশ (আইপিনিইউজবিডি), বাংলাদেশ, ৩৫. আদিবাসী অধিকার অ্যাডভোকেসি সেন্টার, ভারত, ৩৬. ইন্ডিজেনাস রাশিয়া, রাশিয়া, ৩৭. ইন্সটিটিউটো এমাজনি এলারটা, ব্রাজিল, ৩৮. ইন্টারস্টেট আদিবাসী উইমেন্স নেটওয়ার্ক (আইআইএসডব্লিউএন), ভারত, ৩৯. আন্তর্জাতিক পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশন, বাংলাদেশ, ৪০. জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, বাংলাদেশ, ৪১. জুম্ম পিপলস নেটওয়ার্ক কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ৪২. কাপেং ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ, ৪৩. কিরগিজ অ্যাসোসিয়েশন অফ ফরেস্ট অ্যান্ড ল্যান্ড ইউজার, কিরগিজস্তান, ৪৪. লয়্যারস এসোসিয়েশন ফর হিউম্যান রাইটস অফ নেপালিজ ইনডিজেনাস পিপলস (এলএএইচইউআরএনআইপি), নেপাল, ৪৫. লেলেওয়াল ফাউন্ডেশন, ক্যামেরুন, ৪৬. লীগ ন্যাশনালি ডেস এসোসিয়েশন অটোক্চটোনস পিগমিস ড্য লা আরডি কঙ্গো, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, ৪৭. লোক শক্তি অভিযান, ভারত, ৪৮. রাইটস্, ইন্দোনেশিয়া, ৪৯. সোশ্যাল সাইন্স, জার্মানি, ৫০. স্টার কাম্পুচিয়া (এসকে), কম্বোডিয়া, ৫১. দ্য ওয়ার্ল্ড জুম্ম ভয়েস অফ জাপান, জাপান, ৫২. তোরাং ট্রাস্ট, ভারত, ৫৩. ওয়াটার জাস্টিস অ্যান্ড জেন্ডার, নেদারল্যান্ডস ** এবং ১১ টি অপ্রকাশিত সংস্থা।
ব্যক্তি (কেউ কেউ তাদের বিবরণ প্রকাশ করা থেকে বিরত থেকেছেন):
১. অধ্যাপক গ্লেন টি. মরিস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২. ডেভন কুইমারা, অস্ট্রেলিয়া, ৩. চার্লস সিজা, বুরুন্ডি, ৪. এমআর. সোম সোফেক, কম্বোডিয়া, ৫. বিনোদ ডুমাদা, ভারত, ৬. শচীন কর্মকার, বাংলাদেশ, ৭. অলিক ম্রি, বাংলাদেশ, ৮. ফাল্গুনী ত্রিপুরা, বাংলাদেশ, ৯. মনজুনি চাকমা, বাংলাদেশ, ১০. মিশেলিন সাল্লাটা, ইন্দোনেশিয়া, ১১. মায়েকে হেন্ড্রিকস, নেদারল্যান্ডস, ১২. ইউন মানে, কম্বোডিয়া, ১৩. লরাং ইউন, কম্বোডিয়া, ১৪. কলিন নিকোলাস, মালয়েশিয়া, ১৫. সাগতো তঞ্চঙ্গ্যা, ভারত, ১৬. সিএজেপিএ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ১৭. প্রীতি চাকমা, কানাডা, ১৮. শাহ আই মবিন জিন্নাহ, বাংলাদেশ, ১৯. চুন্ডি হুওন, কম্বোডিয়া, ২০. ইন্ ইয়া, কম্বোডিয়া, ২১. ডায়ানা ভিল্লালোবোস ডিয়াজ, মেক্সিকো, ২২. উইন্ডেল বোলিংগেট, ফিলিপাইন, ২৩. অ্যাগনেস পোর্টালেউস্কা, যুক্তরাষ্ট্র, ২৪। তুমবাশ, ভারত, ২৫. জন কানিংটন, যুক্তরাজ্য, ২৬. সুমাধ চাকমা, বাংলাদেশ, ২৭. আমজাদ হোসেন, পাকিস্তান, ২৮. আর্টেমিয়া ফ্যাব্রে জারান্ডোনা, মেক্সিকো, ২৯. এম চাকমা শাক্য মিত্র, ফ্রান্স, ৩০. অস্কার এমভানো, কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, ৩১. বেন লেভি, নিউজিল্যান্ড, ৩২. জেবরা রাম মুছাহারি, ভারত, ৩৩. হেলেনা তালাং, বাংলাদেশ, ৩৪. সতেজ চাকমা, বাংলাদেশ, ৩৫. দিলীপ চাকমা, ভারত, ৩৬. দিমিত্রি বেরেজকভ, রাশিয়া, ৩৭. প্রিসিলা কোলোডেটি, ব্রাজিল, ৩৮. অনিমা বা, ভারত, ৩৯. আন্তর্জাতিক পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশন, বাংলাদেশ, ৪০. এফআইএমআই, পেরু, ৪১. রবীন্দ্রনাথ সরেন, বাংলাদেশ, ৪২. জেপিএনকে, দক্ষিণ কোরিয়া, ৪৩. পল্লব চাকমা, বাংলাদেশ, ৪৪. সনাতবেক ইউলদাশেভ, কিরগিজস্তান, ৪৫. দুর্গা মণি রাই, নেপাল, ৪৬. বউবা এনজোবদি আমাদৌ, ক্যামেরুন, ৪৭. ফিদেলে এমবিলিজি মুতিমানোয়া, ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, ৪৮. প্রফুল্ল সমান্তরা, ভারত, ৪৮. নুকিলা ইভান্তি, ইন্দোনেশিয়া, ৫০. ফুলদা গ্রাজুয়েট সেন্টার অফ সোশ্যাল সায়েন্সেস (এফজিসিএসএস), জার্মানি, ৫১. নেক সারিন, কম্বোডিয়া, ৫২. প্রভাত কুসুম চাকমা, জাপান, ৫৩. বাসাভি কিরো, ভারত, ৫৪. জুয়ানা ভেরা ডেলগাডো, নেদারল্যান্ডস, ৫৫. লরি ফার্গুসন, অস্ট্রেলিয়া, ৫৬. জুলি ফ্লেচার, অস্ট্রেলিয়া, ৫৭. প্রিয়াঙ্কা তঞ্চঙ্গ্যা, অস্ট্রিয়া, ৫৮. মরিয়ম অ্যান ফ্রাঙ্ক, অস্ট্রিয়া, ৫৯. অন্বেষা চাকমা, বাংলাদেশ, ৬০. নরত্তম, বাংলাদেশ, ৬১. সজীব চাকমা, বাংলাদেশ, ৬২. তপন চাকমা, বাংলাদেশ, ৬৩. দেবপ্রিয় চাকমা, বাংলাদেশ, ৬৪. বকুল চাকমা, বাংলাদেশ, ৬৫. টিসেল চাকমা, বাংলাদেশ, ৬৬. মোঃ আরফিন হোসেন, বাংলাদেশ, ৬৭. অনিমেষ দেওয়ান, বাংলাদেশ, ৬৮. অলিভ দেওয়ান, বাংলাদেশ, ৬৯. স্বর্ণা, বাংলাদেশ, ৭০. উপম চাকমা, বাংলাদেশ, ৭১. উপম চাকমা, বাংলাদেশ, ৭২. জুয়েল, বাংলাদেশ, ৭৩. নির্ঝর চাকমা, বাংলাদেশ, ৭৪. রানী ইয়ান ইয়ান, বাংলাদেশ, ৭৫. আদি চাকমা, বাংলাদেশ, ৭৬. মিলন চাকমা, বাংলাদেশ, ৭৭. মারমা তুরি দিব্য, বাংলাদেশ, ৭৮. সেগুলো, বাংলাদেশ, ৭৯. হাফাং, বাংলাদেশ, ৮০. ব্রজেন্দু শেখর চাকমা, বাংলাদেশ, ৮১. তুসার কান্তি চাকমা, বাংলাদেশ, ৮২. সুবর্ণ, বাংলাদেশ, ৮৩. জয়ী চাকমা, বাংলাদেশ, ৮৪. সুলতানা কামাল, বাংলাদেশ, ৮৫. ইনিস্টিটিটো এমাজনি এলারটা, ব্রাজিল, ৮৬. এলিন পেরেইরা, ব্রাজিল, ৮৭. সেরগিস ক্লেভার জিজাবিরা, বুরুন্ডি, ৮৮. সিটুয়ান চিন, কম্বোডিয়া, ৮৯. প্রীতি বিন্দু চাকমা, কানাডা, ৯০. মঙ্গল কান্তি চাকমা, কানাডা, ৯১. বিজুবি চাকমা, কানাডা, ৯২. ইয়ানিক লোকিমা, কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, ৯৩. ইনোসেন্ট বিসিমওয়া, কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, ৯৪. চাকমা, ফ্রান্স, মেট্রোপলিটান, ৯৫. বারবারা হারম্যানস, জার্মানি, ৯৬ নরেন্দ্র চাকমা, ভারত, ৯৭. বিষ্ণু চাকমা, ভারত, ৯৮. সুমিরন চাকমা, ভারত, ৯৯. তুষার চাকমা ইন্ডিয়ান, ভারত, ১০০. এফ অশিম চাকমা, ভারত, ১০১. পূর্ণো, ভারত, ১০২. শান্তি বিজয় চাকমা, ভারত, ১০৩. রোহিত চাকমা, ভারত, ১০৪. শান্তি বিকাশ চাকমা, ভারত, ১০৫. সুমন চাকমা, ভারত, ১০৬. সতেশ চাকমা, ভারত, ১০৭. ড. জ্যোতি বিকাশ চাকমা, ভারত, ১০৮. সাহোজি চাকমা, ভারত, ১০৯. অ্যানি চাকমা, ভারত, ১১০. ভাবন চাকমা, ভারত, ১১১. ধারোশ চাকমা, ভারত, ১১২. কৃষ্ণ বিকাশ তংচঙ্গ্যা, ভারত, ১১৩. জয়াসন চাকমা, ভারত, ১১৪. বিরেশ কুমার, ভারত, ১১৪. অসিম চাকমা, ভারত, ১১৬. সিক্ক্য বুশান, ভারত, ১১৭. পরিতোষ চাকমা, ভারত, ১১৮. ভান্তে সুগতানন্দ, ভারত, ১১৯. প্রবুধ সিং, ভারত, ১২০. কৃপা চাকমা, ভারত, ১২১. লোখি ভুষণ চাকমা, ভারত, ১২২. পীয়ুষ শ্রীবাস্তব, ভারত, ১২৩. তুর্য চাকমা, ভারত, ১২৪. আশুতোষ চাকমা, ভারত, ১২৫. সেন্টিনারো, ভারত, ১২৬. রিজকি এস্ট্রাদা, ইন্দোনেশিয়া, ১২৭. ফাতিমা সালোমোনি, ইরান, ১২৮. আনাইত, ইরান, ১২৯. ম্যানুয়েল মে ক্যাস্টিলো, মেক্সিকো, ১৩০. পিটার সুয়ান্টে, মায়ানমার, ১৩১. কমলা থাপা, নেপাল, ১৩২. সুরেশ তামাং, নেপাল, ১৩৩. রজনী মহারজন, নেপাল, ১৩৪. মরিয়ম, নাইজেরিয়া, ১৩৫. এরিকা রাবে, দক্ষিণ আফ্রিকা, ১৩৬. লিটন চাকমা, দক্ষিণ কোরিয়া, ১৩৭. কালা চান চাকমা, দক্ষিণ কোরিয়া, ১৩৮. অর্পণ চাকমা, দক্ষিণ কোরিয়া, ১৩৯. অনিময় চাকমা, দক্ষিণ কোরিয়া, ১৪০. মঙ্গলা শিশু চাকমা, দক্ষিণ কোরিয়া, ১৪১. কবিরাজ সান্তায়ানা, যুক্তরাজ্য, ১৪২. কিম মিগনোচি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ১৪৩. বাসিম শাহ মাহমুদ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ১৪৪. মৌসুম চাকমা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ১৪৫. সিনথিয়া চেইন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ১৪৬. কর্নেলিয়া ফ্লোরা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ১৪৭. মারিয়া ক্যান্টোন, উরুগুয়ে ** এবং ৪০ জন ব্যক্তি অপ্রকাশিত।
দেশসমূহ: ১. অস্ট্রেলিয়া, ২. অস্ট্রিয়া, ৩. বাংলাদেশ, ৪. ব্রাজিল, ৫. বুরুন্ডি, ৬. কম্বোডিয়া, ৭. ক্যামেরুন, ৮. কানাডা, ৯. চীন, ১০. গণতান্ত্রিক কঙ্গো, ১১. ডেনমার্ক, ১২. ইকুয়েডর, ১৩. এল সালভাদর, ১৪. ফ্রান্স, ১৫. ফ্রান্স, মেট্রোপলিটান, ১৬. জার্মানি, ১৭. ভারত, ১৮. ইন্দোনেশিয়া, ১৯. ইরান, ২০. ইতালি, ২১. জাপান, ২২. কিরগিজস্তান, ২৩. মালয়েশিয়া, ২৪. মেক্সিকো, ২৫. এায়ানমার, ২৬. নেপাল, ২৭. নেদারল্যান্ডস, ২৮. নিউজিল্যান্ড, ২৯. নাইজেরিয়া, ৩০. পাকিস্তান, ৩১. পেরু, ৩২. ফিলিপাইন, ৩৩. রাশিয়া, ৩৪. দক্ষিণ আফ্রিকা, ৩৫. দক্ষিণ কোরিয়া, ৩৬. স্পেন, ৩৭. সুইডেন, ৩৮. সুইজারল্যান্ড, ৩৯. উগান্ডা, ৪০. যুক্তরাজ্য, ৪১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ৪২. উরুগুয়ে।